শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৪

নিরপেক্ষতা নিয়ে মন্তব্যমালা

এক.
দলবাজিকে আকর্ষনীয় মোড়কে বাজারজাত করার অসাধারন ক্ষমতার নাম 'নিরপেক্ষতা'
দুই.
ফেসবুকে নিরপেক্ষ থাকার আদর্শ উপায় হলো- কীবোর্ড ভেঙ্গে ফেলা।
তিন.
নিরপেক্ষতা, এমন এক অভিনয়। যেখানে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করতে হয়।
চার.
নেংটা রাজার পোশাকের প্রসংশা করাটা পক্ষপাত,
রাজাকে নেংটা বলাটা পক্ষপাত,
আর রাজা নেংটা তবে তার গুপ্তঅঙ্গের কেশগুলো সুন্দর...এমন ব্যালান্সই নিরপেক্ষতা।
পাঁচ.
মুক্তিযোদ্ধারা একটা পক্ষ,
রাজাকারেরা আরেক পক্ষ,
আর সোনাগাছির ফুর্তিবাজেরা নিরপেক্ষ।
ছয়,
স্রষ্টার অশেষ রহমত,
মুক্তিযুদ্ধের বীর সন্তানেরা নিরপেক্ষ থাকতে চায়নি, তারা স্বাধিনতার পক্ষ নিয়েছিলো।
নিরপেক্ষ থাকার ভন্ডামি তাদের স্পর্শ করেনি বলেই, এ দেশটা এখন বাংলাদেশ।
সাত.
নিরপেক্ষতা হলো- একই সাথে নায়ক ও ভিলেনের সাথে নায়িকার গ্রুপ সেক্স।
আট.
শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্নাঙ্গ' মধ্যে, আমি কারোরই নয় কিংবা আমি দুজনার।
এর নাম দেয়া হয় নিরপেক্ষতা
অথচ এটার নাম মানবতা। এটাও একটা পক্ষ। এটা মানবতার পক্ষ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন