মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৪

দুষ্টু গরুর বিচারে, গরুটি দরদী কাজীর গোয়ালে নেই, কিতাবেও নেই।

(সংশোধনীঃ গত দুই সংখ্যায় ভুলক্রমে আমার নাম আসাদুজজেমানের স্থলে জেমান আসাদ ছাপা হয়েছে। জেমান আসাদ আমার ফেসবুক আইডি, একারনেই এ বিভ্রান্তিকর ভুলটি হয়েছে। কিন্তু লেখা কিংবা ব্যবহারের জন্য আসাদুজজেমানেই আমি সাচ্ছন্দ্য বোধ করি।)

এক.
খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০ সালে(আনুমানিক) অ্যারিস্টটল বলেছিলেন- "যে সমাজে বাস করেনা সে হয় পশু নয়তো দেবতা"
কিন্তু এখন ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দ!
মহান অ্যারিস্টটল, "এখন যে সমাজে বাস করে সে হয় পশু নয়তো দেবতা"!
কোন সুস্থ্য মানুষের পক্ষে এ সমাজে বাস করা সম্ভব না।

দুই.
কোথাকার কোন স্কটল্যান্ডের রাজা রবার্ট দ্য ব্রুস, ৬ বার ব্যর্থ হওয়া মাকড়শার জাল বোনা দেখে যুদ্ধে গেল আর সফল হলো, এটা আমাদের কাছে অধ্যবসায় এর নজির।
অথচ আমাদের ছোটগল্পের আদুভাই, কোন পোকা-মাকড় নয় বরং আত্ম-অধ্যবসায়ে যে অসংখ্যবার ব্যর্থ হয়েও অবিরত প্রচেষ্টার সফলতায় ক্লাস সেভেন থেকে এইটে উঠলো, এটা আমাদের কাছে কটাক্ষের নজির!
আসলে, রবার্ট দ্য ব্রুস রাজা ছিলেন আর আদুভাই অতি সাধারন এক মানুষ!
আদুভাইয়ের অধ্যাবসায়কে কটাক্ষ করে, রবার্ট দ্য ব্রুসয় অধ্যাবসায়ে নজির খোঁজাটা, ক্ষমতাস্তুতির এক অনন্য নজির!

তিন.
রাগে ক্ষোভে ওরা যে, ড. পিয়াস করিমের বুক চিড়ে হিন্দার মতো পৈশাচিক উল্লাসে তার কলিজা চিবিয়ে খায়নি!! এটা ড. করিমের পরম সৌভাগ্য....!
কিন্তু জাতির জন্য পরম দুর্ভাগ্য এটাই যে- প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এ যুগের হিন্দারা বাংলাদেশের বুক চিড়ে, গনতন্ত্র কলিজাটাই চিবিয়ে খাচ্ছে.....

চার.
সকাল, সকাল ঘুম থেকে উঠে জিমের উদ্দেশ্যে বেড়িয়েছি..
পেশী গঠনের পাশাপাশি, ভারউত্তোলনের অতিব সক্ষমতা অর্জন করা দরকার!
বিশেষত, আওয়ামী বলয়ে যখন সবকিছুই ভার বহনে অক্ষম!
দুদিন আগেই চেতনানুগ আওয়ামীলীগারদের(Awami in law) কথায়- রাজাকারপুত্র ড. পিয়াস করিমের ভার বইতে পারলো না শহীদ মিনার...
অথচ গতকাল আইনে আওয়ামীলীগ(Awami of law) অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন- "পিয়াস করিমের বাবা কুমিল্লা জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। পিয়াস করিম মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধিনতার সপক্ষে লিফলেট বিতরন করতেন"
আমি ভাবছিলাম- এ সত্যের ভার এবং একজন মানুষের প্রতি হয়ে যাওয়া অবিচারের পাহাড় শহীদ মিনার কি করে বইবে?
অবশ্য খুব একটা সমস্যা হবে বলেও মনে হয় না! শহীদ মিনারের গায়ে এখন আওয়ামীলীগের উৎকট গন্ধ, ভার বওয়া আর কঠিন কি? যখন এ দূর্গন্ধটাই সহ্য করতে পেরেছে.....
ভাবতে ভাবতেই আমি হাঁটছি। কোথা থেকে যেন ভেসে আসছে সুবির নন্দীর গান-
♫♪আমি বৃষ্টির কাছ থেকে কাঁদতে শিখেছি
আমায় আর কান্নার ভয় দেখিয়ে কোন লাভ নেই♫♪
হঠাৎ করে জিমমুখি রাস্তা পরিবর্তন করে আমি ফিরছি বাসার দিকে!! মনে বাঁজছে-
♫♪আমি ৫ জানুয়ারীর কলংকভার বইতে শিখেছি
আমার আর ভার বইতে জিমে যাওয়ার কোন দরকার নেই.....

পাঁচ.
দুষ্টু গরুর বিচারে, গরুটি দরদী কাজীর গোয়ালে নেই, কিতাবেও(বিচার) নেই।
এটি আমার একটি শব্দ-কৌতুক!
যে শব্দ-কৌতুকের ধারনাটি আমি পেয়েছিলাম, বিখ্যাত একটি চায়নিজ প্রবাদ থেকে-
"A monk holding an umbrella- having neither hair(law) nor sky(providence)"
"ছাতাধারী সন্ন্যাসীর মাথায় চুলও(আইন) নেই, আকাশও (ঐশ্বরিক সাহায্য) নেই।"
এ প্রবাদে শব্দ-কৌতুক না পেয়ে, অনেকেরই শব্দ-কৌতুহল হতে পারে। মনে হতে পারে এখানে কৌতুক কোথায়?
আসলে, চাইনিজ ভাষায় আইন এবং চুল না থাকা শব্দদুটির উচ্চারন প্রায় একই রকম। তাই যখন চুল না থাকার কথা বলা হয়, তখন তা আইন না থাকার কথাও বুঝিয়ে থাকে। আবার সাধু যখন মাথায় ছাতা ধরে তখন তার এবং আকাশের মাঝে প্রতিবন্ধক হিসাবে ছাতাটি অবস্থান করে। এখানে আকাশ দিয়ে সর্গ এবং ঐশরিক সাহায্য বোঝানো হয়েছে। মানবীয় এবং স্বর্গীয় আইন ভংগকারীর কথা এ প্রবাদে বলা হয়েছে।
চায়নিজ বানীতে শব্দ-কৌতুক খুঁজে পাওয়ার পর এখন অনেকেই কৌতুহলী হতে পারেন- আমার বানী অর্থ্যাৎ "দুষ্টু গরুর বিচারে, গরুটি দরদী কাজীর গোয়ালে নেই, কিতাবেও(বিচার) নেই"। এখানে শব্দ কৌতুক কোথায়?
আসলে, আইন কিতাবে লিপিবদ্ধ থাকে। কিন্তু সে আইন যদি প্রয়োগ না হয় বা পক্ষপাতদুষ্ট প্রয়োগ হয় তখন তা বিচার বলা যায় না।।
রাজনৈতিক তরজমাঃ হজ্জ ও মহানবীকে নিয়ে কটাক্ষ করা দুষ্টু গরুর বিচারে, দরদী কাজি গরুকে গোয়ালে রাখেনি! কিন্তু আইনানুগ ব্যবস্থাও নেয় নি!
লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রীসভায় কিম্বা দলীয় পদে নেই, কিতাবেও(বিচার) নেই.....

ছয়
বিএনপির অবস্থা দেখলে মনে হয়, তারা যাতার ওপর ঘুমাচ্ছে!!
গম ভেঙ্গে আটা তৈরী করা হয় যাতা ভেঙ্গে। সে জন্য যাতা ঘুরাতে হয়।
কেউ যদি যাতার ওপর শুয়ে থাকে, তাহলে গম থেকে আটা তৈরী হবে না।
ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করতে হলে কঠোর সংগ্রায় করতে হবে। ঘুমিয়ে দিন কাটালে ভাগ্যের চাকা ঘুরবে না।
ক্ষমতা লুটকারীর বিরুদ্ধে, জনগনের অকুন্ঠ সমর্থন সত্বেও বিএনপি ৫ জানুয়ারীর নির্বাচন রুখতে পারেনি! কারন একতরফা নির্বাচনের গোয়ারতুমি থেকে নির্দলীয় নির্বাচনে বাধ্য করার জন্য জনসমর্থনের যাতাটা ঘুরাতে পারেনি!!!
কারন, তারা ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় যাতার ওপর ঘুমিয়েছে, ঘুরায় নি! অবশ্য তারা ঘুরানোর চেষ্টা করেছে, কিন্তু বালির ট্রাকেই আটকে গেছে গনতন্ত্রের যাতা....কিন্তু এ প্রতিবন্ধকতা যদি জয় করাই না যায়? কিংবা ব্যর্থ হলে, প্ল্যান 'বি' যদি না থাকে? তবে রাজনীতি করার দরকার কি???
এখনও বিএনপি যাতার ওপর ঘুমাচ্ছে, ঈদের পর, ঈদের পর করে ক্ষমতার স্বপ্ন দেখছে! যে স্বপ্নে জনগন কিংবা বিদেশীরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে!
এখন, বিএনপি আগামী তিন মাসে দলগোছানোর কথা বলছে। একথা সত্যি যে- ওয়ান-ইলেভেন থেকে শুরু করে গত ৮ বছরে বিএনপির ওপর বিভিন্ন ভাবে যে রাজনৈতিক নিপিড়ন চলেছে, তা স্বত্বেও দলটিতে ভাঙ্গন তৈরী না হওয়াটি বিষ্ময়কর। আবার অবিশ্বাস্য টুইস্ট এটাই যে, কেন্দ্রীয় ঐক্য ধরে রাখতে সফল হলেও দলটি মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হতে পারেনি!
এখন প্রশ্নহলো- যে দলটি নানারুপ নির্যাতনের খড়গে দাড়িয়ে, ৮ বছরে দল গোছাতে পারেনি! সে দলটি কোন যাদুবলে আগামী ৩ মাসে দল গোছাবে? এটা কতটুকু বিশ্বাস যোগ্য...
আসলে, প্রকৃত বাস্তবতা এটাই- বিএনপির ছোট ছোট ডেটলাইন, সেটা ঈদের পরেই হোক কিংবা ৩ মাস পড়ে অথবা ২০১৪'র শেষে, এমন কথাগুলো জনগনের ক্ষোভকে স্বল্প সময়ের জন্য ব্লক করে দিচ্ছে!
বিএনপির প্রতি জনগনের গনতন্ত্র আস্থার সাথে দলটি বেইমানি করছে...
৫ জানুয়ারীর নির্বাচন শুধু গোয়র্তুমিতে উন্মাদ হয়ে যাওয়া এক নব্য স্বৈরাচারের তান্ডবই নয়! জনগনের আকাক্ষাকে ধারন করে বিএনপির মূশক প্রসব এক ধরনের প্রতারনাও বটে।।
যেখানে, একতরফা নির্বাচন করা আওয়ামীলীগ আমার চোখে নিকৃষ্ট পাপী। আর বিএনপি, জনআস্থাকে পূজি করে, জনক্ষোভকে ব্লক করে দেবার জন্য অপরাধী.....

সাত.
অটিস্টিক নিয়ে একটা আর্টিকল পড়ছিলাম- "মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের অধিকহারে অটিজমে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। অটিজমের ক্ষেত্রে মেয়ে ও ছেলের অনুপাত প্রায় ১:৪।
এতটুকু পড়ে আমি খুব আগ্রহ নিয়ে গেলাম জাতীয় সংসদের ওয়েব সাইট http://www.parliament.gov.bd/ তে।
সেখানে ৫ জানুয়ারীর ১০ম জাতীয় সংসদ সদস্য তালিকা থেকে এক এক করে গুনে যে তথ্যটি বের করলাম- সংসদে ৩৫০ জন সাংসদের মধ্যে ৭০ জন নারী এবং ২৮০ জন পুরুষ।
অর্থ্যাৎ, এ সংসদে নারী ও পুরুষের অনুপাত ৭০:২৪০!(উভয়পক্ষে ৭০ ভাগ করি)
তাহলে, ৫ জানুয়ারীর সংসদে নারী ও পুরুষের অনুপাত দাঁড়ায় ১:৪! যা কিনা অটিজমে আক্রান্ত মেয়ে ও ছেলের অনুপাত....
সত্যি, অভূতপূর্ব বাস্তবতাময় এ অনুপাত সাদৃশ্য

শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৪

নিরপেক্ষতা নিয়ে মন্তব্যমালা

এক.
দলবাজিকে আকর্ষনীয় মোড়কে বাজারজাত করার অসাধারন ক্ষমতার নাম 'নিরপেক্ষতা'
দুই.
ফেসবুকে নিরপেক্ষ থাকার আদর্শ উপায় হলো- কীবোর্ড ভেঙ্গে ফেলা।
তিন.
নিরপেক্ষতা, এমন এক অভিনয়। যেখানে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করতে হয়।
চার.
নেংটা রাজার পোশাকের প্রসংশা করাটা পক্ষপাত,
রাজাকে নেংটা বলাটা পক্ষপাত,
আর রাজা নেংটা তবে তার গুপ্তঅঙ্গের কেশগুলো সুন্দর...এমন ব্যালান্সই নিরপেক্ষতা।
পাঁচ.
মুক্তিযোদ্ধারা একটা পক্ষ,
রাজাকারেরা আরেক পক্ষ,
আর সোনাগাছির ফুর্তিবাজেরা নিরপেক্ষ।
ছয়,
স্রষ্টার অশেষ রহমত,
মুক্তিযুদ্ধের বীর সন্তানেরা নিরপেক্ষ থাকতে চায়নি, তারা স্বাধিনতার পক্ষ নিয়েছিলো।
নিরপেক্ষ থাকার ভন্ডামি তাদের স্পর্শ করেনি বলেই, এ দেশটা এখন বাংলাদেশ।
সাত.
নিরপেক্ষতা হলো- একই সাথে নায়ক ও ভিলেনের সাথে নায়িকার গ্রুপ সেক্স।
আট.
শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্নাঙ্গ' মধ্যে, আমি কারোরই নয় কিংবা আমি দুজনার।
এর নাম দেয়া হয় নিরপেক্ষতা
অথচ এটার নাম মানবতা। এটাও একটা পক্ষ। এটা মানবতার পক্ষ।

মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৪

মুহূর্তের মন্তব্য

সাম্প্রতিক সময়েই জাতি হারিয়েছে, বিরুপ সময়ের বিপোরিতে দাড়ানো দুই সাহসী সন্তান। ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন এবং বরেণ্য বুদ্ধিজীবী ড. পিয়াস করিম। অথচ একটি দেশ ও জাতি কতটা অকৃজ্ঞ হলে, কতটা বর্বর হলে, মৃত্যুর পর তাদের প্রাপ্য মর্যাদাপূর্ন সন্মান না দিয়ে, মৃত মানুষের প্রতি কুৎসা এবং প্রতিহিংসায় লিপ্ত হতে পারে! সত্যি, বিচিত্র এ দেশ! এ বিষয়ে ফেসবুকে দেয়া কয়েকটি নির্বাচিত মন্তব্য এখানে দেয়া হলো।

এক.
মৃত্যুর পর ভাষা সৈনিক মতিন, রাষ্ট্রীয় মর্যাদা না পেলে, তার মর্যাদা কমে না।
এতে মর্যাদা কমে ভাষার, প্রকাশ করে রাষ্ট্রের দৈন্যতা, ফেলনা হয়ে পড়ে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা...
অবশ্য, রাষ্ট্রেরই যেখানে মর্যাদা নেই। বাংলা মায়ের সন্তানের ভোটাধিকারের যেখানে গুরুত্ব নেই। লুটেরার হাতে যখন ঘটছে বাংলা মায়ের সম্ভ্রমহানী!
তখন, মায়ের ভাষা রক্ষা করা এক সৈনিক সন্তানের মরোনত্তোর মর্যাদা প্রত্যাশাও এক বিরম্বনা....
আমরা মানি বা না মানি- ভাষা সৈনিক মতিনের মৃত্যু হয়েছে ক'দিন আগে কিন্তু এদেশের তরুনদের মাঝে সেই যৌবনিক শক্তির অপমৃত্যু হয়েছে অনেক আগে! যে শক্তির অ্যামবাসেডর ছিলেন ভাষা মতিনের মত তরুন দেশপ্রেমিকেরা।
এদেশের তরুনদের রাজনৈতিক নপূংসতা, ভাষা মতিনের শেষ সময়গুলোকে অসহ্য করেছিলো নিশ্চই! তারুন্যের এতটা অথর্ব যৌবনিক শক্তি দেখার চেয়ে মৃত্যুটাও বড় প্রশান্তির, স্রষ্টা প্রদত্ত এক মর্যাদা...

দুই.
নগ্ন রাজাকে দেখে চুপথাকা কিংবা অদৃশ্য পোশাকের প্রসংশায়মাতা মানুষের ভিড়ে,
রাজা নেংটা, বলার মত মানুষগুলো দিনদিন কমে যাচ্ছে....
ড. পিয়াস করিম,
চলে যাবার জন্য এটা নিতান্তই অসময়....
বিশেষত, নগ্ন রাজার উলঙ্গপনার অতিষ্ট সময়ে, আপনার সাহস ও স্পষ্ট ভাষন, মোহাচ্ছন্ন জনগনকে দেখিয়ে দিতে পারতো- 'ওমা, রাজাজে সত্যি নেংটা.....

তিন.
হে পরোয়ারদিগার, তোমার হাজার শোকর।
কদিন আগেই তুমি ভাষা মতিন সাহেবকে উঠিয়ে নিয়ে, একজন ভাষা সৈনিককে শহিদ মিনার বিভক্ত দেখার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিয়েছ....

চার.
জীবিত পিয়াস করিমের কথার জবাব যারা দিতে পারে নি,
তারাই আজ মৃত ব্যক্তিটির বিরুদ্ধে দাড়িয়েছে...এরা এতোটাই কাপুরুষ।।
ড. পিয়াস করিম স্বার্থক,
জীবিত অবস্থায় যুক্তির মাধ্যমে যাদের নির্বাক করেছেন, মরনের পরও তাদের কাপুরুষ প্রমান করে দিয়েছেন....